কিভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং




প্রথমত - আপনি যে কাজ/ক্ষেত্রদক্ষতা -কে (Skill Set) সিলেক্ট করেছেন, সেটির বর্তমান চাহিদা (Demand)
প্রতিযোগিতা (Competition) কেমন ফ্রিল্যাপিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে সেটি রিসার্চ করা এবং এই সেক্টর এ টিকে থাক
জন্য আপনার কি কি দক্ষতাগুন (Strength) আছে তা খুঁজে বের করা, আপনার অবস্থান ধরে রাখা ও আরও বাড়াবে  দিন দিন।



বিতীয়ত - যে সেটরএ কাজ কি সম্মুখীন হতে পারেন ও আপনারদুর্বলতা


আপনি -করতে চাচ্ছেন, সেখানে কি বাধার
(Weakness) গুলো কি কি তা খুঁজে বের করা এবং বাধা গুলোকে দূরকরে, আপনার দুর্বলতা গুলকে কমিয়ে আনা
আপনি যে সেক্টর-এ কাজ করবেন বলে নির্ধারণ আসলে সে
করেছেন, সেক্টর-এ আপনি কতটুকু দক্ষ? মার্কেটপ্লেস-এ কাজ।
স্বের জন্য টুলসসফটওয়্যার অথবা প্রয়োজনীয় সব কিছু রেডি আছে কিনামার্কেটপ্লেসএ আপনার কি কি বাধা এবং
আছে বলে আপনার মনে হচ্ছে? আসলে দুর্বলতাগুলো হয়ত প্ৰথমে তেমন কিছু মনে নাও হতে পারে, কিন্তু
আখমাঠে নেমে কাজ খুঁজবেনএক
, তখন-ই এক করে সব বের হয়ে আসবে। মার্কেটপ্লেস গুলো ঘাঁটুিন, খেল করুণ অন্যরা ।
এই সেক্টর-এ কেমন করছে এবং তারা কিভাবে নিজেদের শক্তিদক্ষতাগুন (Strength) -গুলোকে তুলে ধরেছে এবং
তাকে এড়িয়ে সামনে এগুচ্ছে। মার্কেটপ্লেস গুলো ঘটার সময় অবশ্যই টপ ফ্রিল্যান্সার ও টপ গিগস্ সেলার
(TOP এরমং Seller)-দের প্রোফাইল ঘাঁটবেন।
শেষ - বিষয়টি মাথায়
যে রাখবেন, যদি আপনি চাকুরীজীবী হন অথবা আপনার কাজের বেস্ততা বা পড়াশুনার কারণে।
সেভাবে সময় দিতে পারেনআপনার
না , তবে জন্য থাকবেঃআপনার
একটাই পরামর্শ - আপনি আপনার চাকুরির অথবা
পড়াশুনার বিষয়বস্ত গুলো নিয়ে একটু দিন করে অনলাইন
সময় যাতে মার্কেটপ্রেস এ আপনার দৈনন্দিন কাজের ক্ষেত্র
গুলোকে কাজে পারেনজন্য খুব বেশি
লাগাতে । আর সে নয়, প্রতিদিন ১২ ঘন্টা সর্বোচ্চ সময় দিলেই যথেষ্ট । শুধু
মার্কেটপ্লেস এসব চাহিদা
বিষয়ে কাজের ধরন এবং এর টা কেমন সেটা খেল রাখলেই হবে ।
ভুলগুলো চিহ্নিত করা
ধরুন আপনার কাজ দেখে ক্লায়েন্ট নেগেটিভ রেসপন্স করেছেন। তাহলে কি করবেন? ক্লায়েন্ট ছেড়ে দিবেন? কারণ তিনি।
আপনার কাজের খুত ধরছেন? কখনই না! আপনিতখনই সফল হবেন, যখন সবার চাহিদা অনুযায়ী কাজ সার্ভ করতে
পারবেন। ক্লায়েন্ট আপনার কাজকে নেগেটিভলি স্ট্রিট করলে আপনি কখনই হতাশ হবেন না বরং ক্লায়েন্টকে হাসি মুখে
জিজ্ঞাসা করুণ, আপনার কোথায় কোথায় ভুল হয়েছে, ঠিক কিভাবে কোন কাজটি হলে ভাল হয় ইত্যাদি। একটি বিষয়
সবসময় খেয়াল রাখতে হবে, ক্লায়েন্ট থেকে কাজ সম্পর্কে যত বেশি ক্লিয়ার হবেন তত বেশি ইফিসিয়েন্টলি কাজ করতে
পারবেন। আরও জানতে এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ
অনেক সময় দেখা যায় কোন বিষয়ে ভাল জানা না থাকার কারণে কাজে ভাল পারফর্ম করতে পারছেন না। এটা স্বাভাবিক
ভাবেই হতে পারে যখন আপনি একটি বিষয় নিয়ে ভাল মত না যেনে শুনে কাজ নামবেন। তাই বলে কাজ ভাল মত করতে
না পারার কারণে মাঝে পথে কাজ ছেড়ে দিবেন? কখনই না! কাজ ভাল মত সার্জ করার জন্যই, আপনার কাজের
কোয়ালিটিকে বাড়ানোর জন্য আপনাকে কাজ শিখতে হবে। এভাবে আপনাকে আপনার কাজের দক্ষতার পাশাপাশি
কোয়ালিটি বাড়ানোর ম্যাটেরিয়ালস সংগ্রহ করতে হবে। কাজের ফাঁকে ফাঁকে সব সময় কাজ শিখার বা আপনার জানা
বিষয়টি নিয়ে নেটে রিসার্চ করার অভ্যাস থাকতে হবে। কারণ, ফ্রিল্যান্সিং জগতের প্রতিটি সেক্টর প্রতিনিয়তই আপডেট
হয়েই চলছে শুরুর থেকে। তাই নিজেকে আপ-টু-ডেট রাখতে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই।

Contact

Talk to us

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit. Dolores iusto fugit esse soluta quae debitis quibusdam harum voluptatem, maxime, aliquam sequi. Tempora ipsum magni unde velit corporis fuga, necessitatibus blanditiis.

Address:

৪৭/ দক্ষিণ বেগুনবাড়ি তেজগাঁও শিল্প এলাকা ঢাকা ১২০৮

Work Time:

সোমবার - শুক্রবার থেকে সকাল 9 টা থেকে বিকাল 5 টা

Phone:

+88 019 4145 2627